স্বাস্থ সুরক্ষায় শীতের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পালন করতে হবে।
এই শীতের মৌসুমে সর্দি, কাশি, জ্বর, শুষ্ক ত্বক, মাথায় চুলকানি ও খুশকি, হাত-পা ত্বক ফেটে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। এর কারণ মূলত শীতের মৌসুমের আবহাওয়া পরিবর্তন।
স্বাস্থ্যসুরক্ষায় কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে
- শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখতে প্রচুর পানি পান করা দরকার। নিয়মিত গরম পানি পান করার অভ্যাসটাও জরুরি।
- স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় প্রচুর ফলমূল ও শাক-সবজি থাকা চাই।
- হাতের কাছে সবসময় গরম কাপড় রাখতে হবে। শীতের কাপড় পরিষ্কার রাখতে হবে। অনেকে শীতের পোশাক দেরীতে পরিষ্কার করে যেটা স্বাস্থ সু রক্ষায় হানীকর।
- প্রতিদিন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। ঘরের বাইরে যাওয়ার আগে এবং রাতে ঘুমানোর আগে ময়েশ্চারাইজার মাখতে হবে।
- প্রতিদিন গোসলের অভ্যাস করতে হবে। অনেকে ঠান্ডার ভয়ে গোসল করতে চান না। প্রতিদিনের গোসলে অভ্যাস করলে ঠা্ন্ডা ভীতি কেটে যাবে।
- চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখতে প্রতিবার চুল ধোয়ার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিত। ভেজা চুল শুকানোর ব্যাপারেও চাই বাড়তি সচেতনতা। অন্যথায় ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে।
- সন্ধ্যার পর গোসল করলে চুল ভেজানো উচিত নয় যদি প্রয়োজন হয় পরে হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকাতে হবে।
- রাতে ঘুমানোর সময় মোজা পরে ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে যাদের উচ্চ রক্ত চাপ আছে তারা ব্যতীত।
- সবসময় হাতের কাছে ঠোটের জন্য ভেসলি ও ক্রিম রাখতে হবে শারীরের আদ্রতা বজায় রাখার জন্য ।
- শীতে ধুলাবালি বেড়ে যায়, তাই ঘরের বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই ফেইস-মাস্ক ব্যবহার করা উচিত, যাদের এজমা আছে তাদের কে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
==========